যিনি পরিবেশের নানা বিষয়বস্তু, ঘটনা ও তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন, অর্থাৎ কেন ঘটে? কীভাবে ঘটে? পদ্ধতিগতভাবে এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন, যিনি সরল, সৎ, সত্যনিষ্ঠ, বিনয়ী, কষ্টসহিষ্ণু, ধৈর্যশীল, অধ্যবসায়ী, জ্ঞান- বিজ্ঞানের বিশেষ শাখায় পারদর্শি, সাহসী, দৃঢ়চেতা, কল্পনাশক্তির অধিকারী, কুসংস্কারমুক্ত, অজানাকে জানার কৌতুহলী, পুরনো অন্ধ মতামাতের বিরোধী, মুক্ত মনের অধিকারী একজন আদর্শ মানুষ তিনিই হচ্ছেন বিজ্ঞানী।
মহা বিজ্ঞানী আইষ্টাইন বলেছেন, জ্ঞানের থেকেও বড় হচ্ছে কল্পনাশক্তি। তাই মানুষের কল্পনাশক্তির বৃদ্ধির জন্য, সৃজনশীলতা সৃষ্টির জন্য, জানা-অজানার পৃথিবীকে জানার জন্য প্রচুর বই পড়া প্রয়োজন। বই শুধু ব্যক্তিকেই জ্ঞান দেয় না; বরং একটি জাতির সংস্কৃতিকে যুগের পর যুগ ধরে লালন করে থাকে। বই জ্ঞানের প্রতীক, আত্ন-বিশ্বাসের প্রতীক, আত্ন-সমৃদ্ধির প্রতীক। তাই বেশি বেশি বই পড়ুন, জ্ঞান অর্জন করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন